সাতকানিয়া আদর্শ মহিলা কলেজ গভির্নিং বডির সভাপতি আলহাজ নুরুল আবছার চৌধুরীর সভাপতিত্বে “ফ্রি বই বিতরণ ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরী।
সততা, নিষ্ঠা, কঠোর পরিশ্রম, দূরদর্শীতা, উন্নয়ন ও সার্বিক অগ্রগতির বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে টেক্কা দেওয়ার মতো দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি এখনও দেশে জন্মায়নি। তাই জাতির জনকের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই। পদ্মাসেতু তন্মধ্যে একটি উদাহরণ মাত্র। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতি আলহাজ নুরুল আবছার চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের সাংসদ প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের সহযোগী হিসেবে সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় শিক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতি সুদৃষ্টি ফলে সাতকানিয়া আদর্শ মহিলা কলেজ অনন্য মর্যাদা লাভ করেছে। ফলে এই কলেজে ডিগ্রিস্তর, নতুন ভবনসহ নানাবিধ উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। দেশের এই অগ্রগতিকে আরও বেগবান করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃঢ় উন্নয়ন পরিকল্পনায় দেশ একদিন উন্নত দেশে পরিণত হবে।
অধ্যাপক রুহুল কাদেরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কলেজ অধ্যক্ষ শিব শংকর শীল।
এতে বিশেষ অতিথি হয়ে বক্তব্য রাখেন গভর্নিং বডির সদস্য মোহাম্মদ কামাল উদ্দীন, কাজী মোমিন মমতাজ ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হারুন, ইসলামী ব্যাংক সাতকানিয়া শাখার ম্যানেজার রেজাউল করিম, সাতকানিয়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা মমতাজ, জান্নাতুল ফেরদৌস বকুল, মহিলা নেত্রী নারগিস আক্তার মুন্নী, হামিদা বেগম, সুলেখা বড়ুয়া, নিলুপা আক্তার, আফরোজা আক্তার শারমিন, জিনিয়া আক্তার, নুর নাহার, হাসিনা আক্তার, ফরিদা ইয়াসমিন, কৃতি শিক্ষার্থীর মধ্যে বক্তৃতা করেন জুবাইদা সোলতানা, আফিয়া সোলতানা, শারমিন আকতার প্রমুখ। গভর্নিং সদস্য মো. আব্দুল মান্নান, সাতকানিয়া সরকারি কলেজ শাখার সাবেক সভাপতি ও কলেজ গভর্নিং বডির সদস্য মোহাম্মদ কামাল উদ্দীন, কাজী মোমিন মমতাজ টাষ্টের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হারুন ও ইসলামী ব্যাংক সাতকানিয়া শাখার ম্যানেজার রেজাউল করিমের সহায়তায় ফ্রি বই বিতরণ করা হয়।
জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পর কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ+ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থী আফিয়া সোলতানাকে কলেজ সভাপতির পক্ষ থেকে ২ হাজার ও কলেজ অধ্যক্ষের পক্ষ থেকে ১ টাকা মূল্যের প্রাইজবন্ড প্রদান করা হয়।