বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের আহ্বানে যুবলীগের মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে শোকাবহ ১৫ আগষ্ট উপলক্ষে সাবেক কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা দেবাশীষ পাল দেবুর উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, চট্টগ্রামের সি.আর.বি. শিরিশ তলায় দোয়া মাহফিল, সুবিধা বঞ্চিত পথশিশুদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী ও রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
রেলওয়ে বেক জামে মসজিদের পেশ ইমাম মৌলানা হেলাল উদ্দিন এতে মোনাজাত পরিচালনা করেন।
যুবলীগ নেতা সুফিউর রহমান টিপুর সভাপতিত্বে ও সাজ্জাদ আলী জুয়েলের সঞ্চালনায়
এসময় বক্তব্য রাখেন যুবলীগ নেতা জাকের আহমেদ খোকন, আওয়ামী যুবলীগ নেতা সেকান্দর আজম,যুবলীগ নেতা আনিফুর রহমান লিটু, নুরনবী পারভেজ, রায়হান নেওয়াজ সজীব, মারুফ আহমেদ সিদ্দিক, ইমতিয়াজ আহমেদ বাবলা,রাশেদ চৌধুরী, ইসমাইল, সালাউদ্দিন বাবর, কাজী আরিফ, সরওয়ার হোসেন,মারুফুল ইসলাম মারুফ,এমরান হোসেন, যুবায়ের হোসেন অভি, সাজিবুল ইসলাম সজীব, আবু নাসের জুয়েল, হোসেন আহমেদ কিরন, দিদার, তানভীর বিন হাসান, নুর এলাহী সানি, আরমান, জিত কর বাবু তারেকুল ইসলাম টারজান, কোরবান আলী আজাদ, মাকসুদুর রহমান, নাসির, আকবর জুয়েল, সৈয়দ সুলতান ফাহিম, রবিউল হুসাইন, সৌরেন বড়ুয়া রিও, হারুনুর রশীদ সামিউল, নজরুল ইসলাম টিপু, পলাশ চক্রবর্ত্তী, জয় দাশ ঠাকুর, ইসরাফিল, ইমরানুল ইসলাম তুহিন, রাসেল, সাইফুল, সজীব কাম্তি দাশ,রুবি আক্তার, প্রান্তি ভট্টাচার্য, ইফতি, সুলতানা মুমু,শামসুল ইসলাম রাসেল, রাজা শাহ, মোবারাকুল ইসলাম,রিক্ত, প্রত্যয় বড়ুয়া, পার্থিব,আদিত্য,আসিফ,ওয়াহিদ,সাকিব প্রমুখ।
এসময় দেবাশীষ পাল দেবু বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশে কোনও বাঙালি তাঁর নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে না বলে দৃঢ়বিশ্বাস করতেন বঙ্গবন্ধু। সেজন্য তিনি গণভবনের পরিবর্তে থাকতেন ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরের নিজ বাসভবনে। যে বাড়িটি বাঙালির স্বাধিকার-স্বাধীনতা আন্দোলনের সূতিকাগার হিসেবে অসম্ভব প্রিয় ছিল বঙ্গবন্ধুর। এখানে থেকেই তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজে সর্বশক্তি নিয়ে ব্রতী ছিলেন।