বিতর্কিতদের বাদ দিয়ে কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি ও জেলা কমিটি গঠন করা হবে। যে সব কমিটি এরই মধ্যে জমা দেওয়া হয়েছে, সেগুলো এখনই ঘোষণা করা হবে না। যাচাই-বাছাই করে পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের নাম তালিকায় আছে কি না তা দেখা হবে। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ওয়েস্টার্ন বাংলাদেশ ব্রিজ ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট ডব্লিউবিবিআইপি প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের তার সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যুক্ত হন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের অবশ্যই মূল্যায়ন করতে হবে। অবিতর্কিত ও ত্যাগীদের কমিটিতে অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং বিতর্কিতদের বাদ দিতে হবে।

তিনি বলেন, অনেকেই মনে করছে, সরকারের শুদ্ধি অভিযান থেমে গেছে। কিন্তু এটা ভুল। দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে শুদ্ধি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। দলের ভিতরেও অপকর্ম করলে কেউই রেহাই পাবে না। করোনাকালে পিছিয়ে পড়া কাজগুলো অধিকতর সক্রিয়তার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, সরকারি কর্মকর্তাদের আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে। কর্মসম্পাদনের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে হবে এবং অপচয় রোধ করতে হব।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।